Intra Cytoplasmic Sperm Injection (ICSI)

Naturally, the fertilisation process involves the penetration of a single sperm from the ejaculate into the egg (called oocyte in scientific terms) released during the menstrual cycle. Said sperm must penetrate the shell of the oocyte (called zona pellucida) to immediately fuse with the female gamete.

Sometimes, either due to physiological deficiencies that may lead to a drastic reduction or absence in the production of gametes or due to poor gamete quality or defects in the interaction, the process of fertilisation can be diminished or even prevented.

From the Assisted Reproduction Techniques (ART) perspective there are two main approaches to overcome these deficiencies:
1. Conventional In Vitro fertilisation (IVF)
2. Intra Cytoplasmic Sperm Injection (ICSI).

1. Conventional IVF approach

The procedure

Conventional IVF is based on the interaction between the oocytes and the sperm. After the egg retrieval, each oocyte and the set of cells that surround it (granulose cells) will be put in a drop of culture media containing a suspension of sperm at a given concentration. From this interaction a single sperm should penetrate into the egg to fertilise it.

Limitations of the technique

Although the technique mimics the natural interaction between the gametes that occur in the fallopian tubes. It requires a certain semen concentration due to which not all samples are capable of being used for conventional IVF.

Likewise, the technique cannot solve the possible problems of interaction between female and male gametes so, the uncertainty about the success of the procedure is generally higher.

2. ICSI approach

The procedure

ICSI is based on the insertion of a selected sperm into the oocyte, overcoming the limitations that conventional IVF faces with poor semen samples and deficiencies in the interaction between the gametes. Because of this, ICSI has become the most commonly used IVF technique. With the help of an advanced micromanipulation station (including microscope, microinjectors and micropipettes) the sperm has to be individually selected and immobilised. During the microinjection the oocyte has to be held while the sperm is inserted and released inside the inner part of the oocyte. The day after the microinjection, signs of proper fertilisation will be checked in each oocyte.

Who is this for?

The indications of conventional IVF and ICSI are tubal factor, uterine factor, premature ovarian failure, ovulatory dysfunction, endometriosis, diminished ovarian reserve and unexplained infertility. ICSI is specially recommended for samples presenting alterations in the semen analysis (mostly in cases of low concentration or motility), situations in which there are a limited number of oocytes available or in cases of previous fertilisation failures with conventional IVF. This leads conventional IVF to be usually indicated in good prognosis patients were the quality of both gametes is not an apparent limitation.

ইনট্রা সাইট্রোপ্লাজমিক স্পার্ম ইনজেকশন (আইসিএসআই)

সাধারণত নিষেক বা প্রজনন পদ্ধতি বলতে বোঝায় নারী শরীরে ঋতুচক্রের সময় নিঃসৃত ডিম্বানুর সঙ্গে পুরুষের শুক্রানুর মিলন। এই শুক্রানু স্খলনের মাধ্যমে নির্গত হয়। উল্লিখিত এই শুক্রানু অবশ্যই প্রবেশ করবে নারীর ডিম্বানুর সঙ্গে এবং স্ত্রী গ্যামেটের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাবে। 

যদিও কখনও কখনও প্রাকৃতিক এই পদ্ধতি সম্পন্ন হয় না। অনেক ক্ষেত্রে স্ত্রী গ্যামেট দুর্বল হয়। অথবা একাধিক কারণে স্ত্রী ও পুং গ্যামেটের মিলন ঘটে না। অথবা সঠিম মাথায় গ্যামেট নির্গত হয় না। তাই প্রয়োজন হয়ে পড়ে কৃত্রিমভাবে প্রজনন বা নিষেক ঘটানো। 

Assisted Reproduction Techniquesদুধরণের।

১) প্রথাগত ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ)

২) ইন্ট্রা সাইটোপ্লাজমিক স্পার্ম ইনজেকশন (আইসিএসআই)

ক) প্রথাগত আইভিএফ পদ্ধতির প্রয়োগ

পদ্ধতি

ইহা শুক্রানু এবং ডিম্বানুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এখানে একাধিক ডিম্বানুকে শুক্রানুর সঙ্গে মিলনের মাধ্যমে ভ্রুণ তৈরি করা হয় পরীক্ষাগারে। এরপর তা প্রতিস্থাপিত করা হয়। 

এই পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা

যদিও এই পদ্ধতি মহিলার শরীরের ভিতরে ঠিক যেভাবে সন্তান উৎপাদন হয় তার অবিকল নকল পদ্ধতি তবুও এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ঘণত্বযুক্ত সিমেন-এর প্রয়োজন হয়। কারণ সবধরনের সিমেন-এর নমুনা প্রথাগত আইভিএফ পদ্ধতির ক্ষেত্রে কাজে লাগে না। 

খ) আইসিএসআই পদ্ধতির প্রয়োগ

পদ্ধতি

আইসিএসআই পদ্ধতি হল নির্বাচিত শুক্রানুকে ডিম্বানুর মধ্যে সন্নিবিষ্ট করে নিষেক ঘটানো। প্রথাগত আইভিএফ পদ্ধতির ক্ষেত্রে যেসব প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয় যেমন দুর্বল সিমেন-এর নমুনা, গ্যামেটের মিলনের ক্ষেত্রে সমস্যা- তা থেকে সমাধান পাওয়ার জন্য আইসিএসআই নামক আইভিএফ পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়। অত্যাধুনিক মাইক্রোম্যানিপুলেশন স্টেশনের মাধ্যমে শুক্রানু নির্বাচিত করে তা আগলে রাখা হয়। আইসিএসআই পদ্ধতিতে মাইক্রোইনজেকশন-এর সময় ডিম্বানুর একেবারে ভিতরে নির্বাচিত শুক্রানুর প্রবেশ ঘটানো হয়। মাইক্রোইনজেকশন-এর পরের দিন নিষেক পদ্ধতি সম্পূর্ণ হয়েছে কি না তা দেখা হয়।  

কাদের জন্য এই পদ্ধতি?

ডিম্বাশয়ের নালীর সমস্যা, জরায়ুর সমস্যা, গর্ভাশয় বিকল হওয়া যাওয়া, এন্ডোমেট্রিওসিস, সন্তানধারনা না করতে পারা সহ একাধিক কারণে প্রথাগত আইভিএফ এবং আইসিএসআই পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়। বলে রাখা ভালো, যেসব ক্ষেত্রে প্রথাগত আইভিএফ পদ্ধতি কাজে আসে না সেক্ষেত্রে আইসিএসআই পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়। 

BOOK AN APPOINTMENT